ব্যারিষ্টার মওদুদ আহমেদ: জন্মঃ মে ২৪, ১৯৪০; নোয়াখালী
শিক্ষাঃ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে বিএ(সম্মান), এমএ; ব্যারিষ্টার এট ল’ লিনকনস ইনষ্টিটিউট ইংল্যঅন্ড। তিনি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের কুইন এলিজাভেদ হাউজ থেকে ১৯৯৩ সালে, হারভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় সেন্টি ফর ইন্টারন্যাশনাল এফিয়ার্স থেকে ১৯৮০-৮১ সালে, ফেয়ার ব্যাংক সেন্টার থেকে ১৯৯৮ সালে; হেইডেলবার্গ ইউনিভারসিটি অব সাউথ এশিয়ান ইনষ্টিটিউট থেকে ১৯৭৬, ১৯৯৮০, ১৯৯৬ সালে ফেলোশীপ লাভ করেছিলেন।
পেশাগত জীবনঃ বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের সিনিয়র এ্যাডভোকেট।
রাজনৈতিক জীবনঃ ২০০১, ১৯৯১, ১৯৮৮, ১৯৮৬, ১৯৭৯ সালে সাংসদ নির্বাচিত হন। মওদুদ আহমেদ ১৯৮৯-৯০ সালে বাংলাদেশের উপরাষ্ট্রপতি, ১৯৮৮-৮৯ সালে প্রধানমন্ত্রি ও সংসদনেতা, উপ-প্রধানমন্ত্রি ১৯৮৬-৮৮, যোগাযোগ মন্ত্রি ১৯৮৫-৮৬, উপ-প্রধানমন্ত্রি ১৯৭৯-৮০, এবং রাষ্ট্রপতির উপদেষ্টা ১৯৭৭-৭৯ ছিলেন। তিনি আলাদাভাবে শ্রম, পরিকল্পনা, আইন, ৃৃৃৃৃ.. শক্তি, পানি গবেষণা, যোগাযোগ ব্যবস্থা, ডাক, টেলিযোগাযোগ ও টেলিগ্রাফ মন্ত্রির দায়িত্ব পালন করেছিলেন। মওদুদ রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হয়েছিলেন অল্প বয়সে। তিনি আগরতলা মামলার সময় সক্রিয় ভূমিকা পান এবং বিবাদীর আত্মরক্ষায় তহবিল উত্তলনে সম্পৃক্ত হন। তার রাজনৈতিক জীবনে আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টিতে ছিলেন এবং বর্তামনে বিএনপিতে আছেন।
প্রকাশনাঃ গণতন্ত্র এবং উন্নয়নের প্রতিদ্বন্দ্বিতা, রাজনৈতিক শিক্ষা এবং বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সশস্ত্র হস্তক্ষেপ, শেখ মুজিবুর রহমানের বাংলাদেশ, বাংলাদেশ স্বাধীনতার জন্য শাসনতন্ত্র অনুসন্ধান।
পরিবারঃ মওদুদ আহমেদ পল্লীকবি জসীমউদ্দিনের মেয়ে হাসনা মওদুদকে বিবাহ করেছেন। তাহাদের এক পুত্র ও এক কন্যা আছে। ব্যারিষ্টার মওদুদেও পিতা মমতাজ উদ্দিন আহমেদ একজন ভাল শিক্ষক হিসাবে পরিচিত ছিলেন। তিনি কলকাতা এবং ঢাকার অনেক আলিয়া মাদ্রাসায় এবং ঢাকা বিশ্বিবিদ্যালয়েও শিক্ষকতা করেছেন।
-:সমাপ্ত:-
এ লেখাটিতে তথ্য সংযোজন বা বিয়োজনের জন্য to [at] bangladeshinside.com ঠিকানায় লিখুন। ধন্যবাদ